المحتوى المقدم من Bhakto Kotha. يتم تحميل جميع محتويات البودكاست بما في ذلك الحلقات والرسومات وأوصاف البودكاست وتقديمها مباشرة بواسطة Bhakto Kotha أو شريك منصة البودكاست الخاص بهم. إذا كنت تعتقد أن شخصًا ما يستخدم عملك المحمي بحقوق الطبع والنشر دون إذنك، فيمكنك اتباع العملية الموضحة هنا https://ar.player.fm/legal.
Player FM - تطبيق بودكاست انتقل إلى وضع عدم الاتصال باستخدام تطبيق Player FM !
The consumer is no longer navigating the map—they are the map. Welcome to the era of the Blue Dot Consumer: always centered, always scrolling, and always expecting the world to orbit around them. What does that mean for your brand? Everything. From the rise of instant gratification to the evolution of seven—yes, seven—active generations, the customer experience game has changed forever. Today’s guest is Ken Hughes, also known as The King of CX—is a consumer behavioralist, futurist, and one of the world’s leading authorities on customer experience. He’s here to break down how digital evolution, generational shifts, and consumer expectations are reshaping the rules of engagement for brands of all sizes. About Ken Hughes Ken Hughes is one of the World's Leading CX Strategists and Consumer Behavioralists in Customer Experience, Marketing, Branding, Innovation and AI. Known internationally as The King of Customer Experience. Author of the marketing blog ‘The Blue Dot Consumer’, with tens of thousands of readers exploring his content on consumer values, marketing, branding and customer experience every month. His research and work is utilized by global brands, industry associations and universities across all six continents. His client list is a who’s who of global brands, from Google, Starbucks, the NFL, and TikTok, to Walmart, Coca-Cola, IKEA and PayPal) to understand the changing nature of the brand connection across the consumer generations, and prepare for the future. He describes himself as a social science Frankenstein – his interests are part sociology, part anthropology, part consumer psychology and part cyber behaviouralism. Previously CEO of an insight agency, a TED speaker, a university lecturer and actor RESOURCES King of CX: https://www.kenhughes.info/ The Agile Brand podcast is brought to you by TEKsystems. Learn more here: https://www.teksystems.com/versionnextnow Catch the future of e-commerce at eTail Boston, August 11-14, 2025. Register now: https://bit.ly/etailboston and use code PARTNER20 for 20% off for retailers and brands Online Scrum Master Summit is happening June 17-19. This 3-day virtual event is open for registration. Visit www.osms25.com and get a 25% discount off Premium All-Access Passes with the code osms25agilebrand Don't Miss MAICON 2025, October 14-16 in Cleveland - the event bringing together the brights minds and leading voices in AI. Use Code AGILE150 for $150 off registration. Go here to register: https://bit.ly/agile150 Connect with Greg on LinkedIn: https://www.linkedin.com/in/gregkihlstrom Don't miss a thing: get the latest episodes, sign up for our newsletter and more: https://www.theagilebrand.show Check out The Agile Brand Guide website with articles, insights, and Martechipedia, the wiki for marketing technology: https://www.agilebrandguide.com The Agile Brand is produced by Missing Link—a Latina-owned strategy-driven, creatively fueled production co-op. From ideation to creation, they craft human connections through intelligent, engaging and informative content. https://www.missinglink.company…
المحتوى المقدم من Bhakto Kotha. يتم تحميل جميع محتويات البودكاست بما في ذلك الحلقات والرسومات وأوصاف البودكاست وتقديمها مباشرة بواسطة Bhakto Kotha أو شريك منصة البودكاست الخاص بهم. إذا كنت تعتقد أن شخصًا ما يستخدم عملك المحمي بحقوق الطبع والنشر دون إذنك، فيمكنك اتباع العملية الموضحة هنا https://ar.player.fm/legal.
The Srimad Bhagavatam 9th Canto is not just a collection of stories but a repository of spiritual of spiritual wisdom. It's also known as the Bhagavata Purana, is one of the most revered texts in Hinduism, offering profound insights into the nature of the divine and the universe. The 9th Canto of this sacred text is particularly significant as it bridges the narratives of creation and the detailed stories of Lord Krishna found in the 10th Canto. This Canto is rich with genealogies, moral stories, and divine interventions, providing a comprehensive view of the dynasties of kings and sages.
المحتوى المقدم من Bhakto Kotha. يتم تحميل جميع محتويات البودكاست بما في ذلك الحلقات والرسومات وأوصاف البودكاست وتقديمها مباشرة بواسطة Bhakto Kotha أو شريك منصة البودكاست الخاص بهم. إذا كنت تعتقد أن شخصًا ما يستخدم عملك المحمي بحقوق الطبع والنشر دون إذنك، فيمكنك اتباع العملية الموضحة هنا https://ar.player.fm/legal.
The Srimad Bhagavatam 9th Canto is not just a collection of stories but a repository of spiritual of spiritual wisdom. It's also known as the Bhagavata Purana, is one of the most revered texts in Hinduism, offering profound insights into the nature of the divine and the universe. The 9th Canto of this sacred text is particularly significant as it bridges the narratives of creation and the detailed stories of Lord Krishna found in the 10th Canto. This Canto is rich with genealogies, moral stories, and divine interventions, providing a comprehensive view of the dynasties of kings and sages.
নবম স্কন্দের ২৪তম অধ্যায়টি শ্রীকৃষ্ণের যাদব বংশের ইতিহাসের উপর আলোকপাত করে। যাদব বংশের রাজারা ছিলেন যোদ্ধা বংশের অন্তর্গত এবং তাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন অত্যন্ত বীর ও সাহসী। উগ্রাসেন, যিনি শ্রীকৃষ্ণের দাদা ছিলেন, ছিলেন একজন মহান রাজা এবং তাঁর পুত্র কংস শ্রীকৃষ্ণের প্রধান প্রতিপক্ষ ছিলেন। এই অধ্যায়ে উগ্রাসেনের রাজত্ব, রাজনৈতিক কৌশল এবং বিভিন্ন যুদ্ধের বিবরণ দেওয়া হয়েছে। যাদব বংশের উত্থান এবং তাদের রাজত্বের দৌলতে যাদব বন মাতৃভূমিতে শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিল। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম এবং তাঁর বিভিন্ন কীর্তির মধ্য দিয়ে এই বংশের মহিমা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। শ্রীকৃষ্ণের যাদব বংশ হচ্ছে ভারতীয় পুরাণ ও ঐতিহ্যের অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শ্রীকৃষ্ণের পূর্বপুরুষগণের বীরত্ব ও সংঘটিত যুদ্ধের কাহিনী আমাদের শিখিয়ে দেয় কিভাবে সংগ্রাম ও আত্মবলিদান দিয়ে এক বংশের মহিমা ও গৌরব প্রতিষ্ঠা করা যায়। এই অধ্যায়টি যাদব বংশের উত্থান, শ্রীকৃষ্ণের ভূমিকা এবং তাদের ইতিহাস সংক্ষেপে বর্ণনা করে। আমি আশা করছি এই তিন প্যারাগ্রাফের সারমর্ম আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করতে পারবে। যদি কিছু আরো জানতে চান, অনুগ্রহ করে জানান https://youtu.be/kQ2O5RFKnzw?feature=shared । 📚✨…
শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ এর নবম স্কন্ধের ২৩তম অধ্যায়ে রাজা যযাতির পুত্রদের বংশধরদের বর্ণনা করা হয়েছে। যযাতির চতুর্থ পুত্র অনুর তিন পুত্র ছিল - সভানর, চক্ষু এবং পরেষ্ণু। সভানরের পুত্র ছিল কালনর, এবং কালনরের পুত্র ছিল সৃঞ্জয়। সৃঞ্জয়ের পুত্র ছিল জনমেজয়, এবং জনমেজয়ের পুত্র ছিল মহাশাল। মহাশালের পুত্র মহামনা, এবং মহামনার দুই পুত্র ছিল উশীনর এবং তিতিক্ষু। উশীনরের চার পুত্র ছিল - শিবি, বর, কৃমি এবং দক্ষ। শিবির চার পুত্র ছিল - বৃষাদর্ভ, সুধীর, মদ্র এবং কেকয়। তিতিক্ষুর পুত্র ছিল রুষদ্রথ, এবং রুষদ্রথের পুত্র ছিল হোম। হোমের পুত্র ছিল সুতপা, এবং সুতপার পুত্র ছিল বলি। বলির স্ত্রী থেকে ছয় পুত্র জন্মগ্রহণ করে - অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, সুহ্ম, পুণ্ড্র এবং উড়্র। এই অধ্যায়ে মূলত যযাতির বংশধরদের বংশবৃদ্ধির কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে।…
শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের নবম স্কন্ধের ২২তম অধ্যায়ে বিভিন্ন রাজবংশের বংশপরম্পরা এবং তাদের বংশধরদের বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে মূলত পাণ্ডবদের পূর্বপুরুষদের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। দিবোদাসের পুত্র মিত্রেয়ুর চার পুত্র ছিল: চ্যবন, সুধাস, সহদেব এবং সোমক। সোমকের শত পুত্র ছিল, যাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ছিল জন্তু এবং সবচেয়ে ছোট পৃষত। পৃষতের পুত্র দ্রুপদ এবং দ্রুপদের কন্যা দ্রৌপদী ও পুত্র ধৃষ্টদ্যুম্ন। অজমীঢ়ের দ্বিতীয় পুত্র ঋক্ষের পুত্র সংবরণ, যার বিবাহ হয় সূর্যের কন্যা তপতীর সাথে এবং তাদের পুত্র হয় কুরু। বৃহদ্রথের পুত্র কুশাগ্র, কুশাগ্রের পুত্র ঋষভ, ঋষভের পুত্র সত্যহিত, সত্যহিতের পুত্র পুষ্পবান এবং পুষ্পবানের পুত্র জহু। বৃহদ্রথের দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভে জন্ম নেয় জরাসন্ধ, যাকে জরা নামক রাক্ষসী জীবিত করে তোলে। প্রতীপের তিন পুত্র: দেবাপি, শান্তনু এবং বালহীক। শান্তনু রাজা হন এবং তার পুত্র ভীষ্ম, যিনি মহাভারতের অন্যতম প্রধান চরিত্র। এই অধ্যায়ে মূলত বিভিন্ন রাজবংশের বংশপরম্পরা এবং তাদের বংশধরদের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে, যা মহাভারতের কাহিনীর পূর্বসূত্র হিসেবে কাজ করে।…
শ্রীমদ্ভাগবতে শকুন্তলা এবং দুষ্মন্তের পুত্র রাজা ভরতের কাহিনী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মনোমুগ্ধকর। শকুন্তলা ছিলেন ঋষি বিশ্বামিত্র এবং অপ্সরা মেনকার কন্যা। ঋষি কণ্ব তাকে লালন-পালন করেন। একদিন রাজা দুষ্মন্ত মৃগয়ায় এসে কণ্বের আশ্রমে শকুন্তলার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তারা পরস্পরের প্রেমে পড়েন। তাদের গান্ধর্ব বিবাহ সম্পন্ন হয় এবং শকুন্তলা গর্ভবতী হন। কিন্তু দুর্বাসা ঋষির অভিশাপের কারণে দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে ভুলে যান। শকুন্তলা দুষ্মন্তের রাজসভায় উপস্থিত হলে, দুষ্মন্ত তাকে চিনতে পারেন না। অপমানিত শকুন্তলা বনে ফিরে যান এবং সেখানে তাদের পুত্র ভরতের জন্ম হয়। ভরত শৈশব থেকেই অত্যন্ত সাহসী এবং শক্তিশালী ছিলেন। তিনি সিংহের সঙ্গে খেলা করতেন এবং তার দাঁত গুনতেন। পরে, দুষ্মন্ত একটি মাছের পেট থেকে শকুন্তলার দেওয়া আংটি পেয়ে তাকে স্মরণ করেন এবং শকুন্তলা ও ভরতের সন্ধানে বের হন। অবশেষে, তিনি ভরতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং শকুন্তলার কাছে ফিরে যান। ভরত পরবর্তীকালে একজন মহান রাজা হন এবং তার নামানুসারে ভারতবর্ষের নামকরণ হয়। এই কাহিনী মহাভারত এবং শ্রীমদ্ভাগবতে বর্ণিত হয়েছে এবং এটি ভারতীয় সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।…
রাজা দুষ্মন্ত ছিলেন এক মহান রাজা, যিনি একদিন শিকার করতে করতে একটি আশ্রমে পৌঁছান। সেখানে তিনি শকুন্তলাকে দেখেন, যিনি ছিলেন ঋষি বিশ্বামিত্র এবং অপ্সরা মেনকার কন্যা। শকুন্তলা ছিলেন অত্যন্ত সুন্দরী এবং গুণবতী। দুষ্মন্ত এবং শকুন্তলার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং তারা গন্ধর্ব বিবাহে আবদ্ধ হন। কিছুদিন পর, রাজা দুষ্মন্তকে রাজ্যে ফিরে যেতে হয় এবং তিনি শকুন্তলাকে প্রতিশ্রুতি দেন যে তিনি তাকে রাজপ্রাসাদে নিয়ে যাবেন। কিন্তু, দুর্ভাগ্যবশত, শকুন্তলা এক ঋষির অভিশাপে দুষ্মন্তের স্মৃতি থেকে মুছে যান। শকুন্তলা একা হয়ে পড়েন এবং তাদের সন্তান ভরতকে জন্ম দেন। পরে, দুষ্মন্ত যখন শকুন্তলার সন্তান ভরতকে দেখে, তখন তার স্মৃতি ফিরে আসে এবং তিনি শকুন্তলাকে স্বীকৃতি দেন। এই কাহিনী থেকে আমরা প্রেম, প্রতিশ্রুতি এবং ধৈর্যের মূল্য শিখতে পারি।…
রাজা যযাতির কাহিনী মহাভারত এবং পুরাণে উল্লেখিত একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। যযাতি ছিলেন চন্দ্রবংশের একজন প্রসিদ্ধ রাজা। তিনি শুক্রাচার্যের কন্যা দেবযানী এবং রাজা বৃষপর্বার কন্যা শর্মিষ্ঠাকে বিয়ে করেছিলেন। যযাতি তার যৌবনকালে শর্মিষ্ঠার প্রতি আকৃষ্ট হন এবং তাদের সম্পর্কের কথা জানতে পেরে দেবযানী তার পিতার কাছে অভিযোগ করেন। শুক্রাচার্য যযাতিকে বার্ধক্যের অভিশাপ দেন। যযাতি তার পুত্রদের কাছে তাদের যৌবন চেয়ে নেন, কিন্তু কেবলমাত্র পুরু তার পিতার অনুরোধে সাড়া দেন। পুরু তার যৌবন পিতাকে দান করেন এবং যযাতি পুনরায় যৌবন লাভ করেন। বহু বছর পর, যযাতি তার ভুল বুঝতে পারেন এবং পুরুকে তার যৌবন ফিরিয়ে দিয়ে নিজে বার্ধক্য গ্রহণ করেন। এইভাবে তিনি মুক্তিলাভ করেন এবং স্বর্গে গমন করেনকরেন।…
শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণের অষ্টাদশ অধ্যায়ে রাজা যযাতির কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। রাজা যযাতি ছিলেন নাহুষের পুত্র এবং চন্দ্রবংশের একজন প্রসিদ্ধ রাজা। তিনি দেবযানী এবং শর্মিষ্ঠার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। দেবযানী ছিলেন শুক্রাচার্যের কন্যা এবং শর্মিষ্ঠা ছিলেন অসুর রাজা বৃশপর্বার কন্যা। যযাতির জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে যখন তিনি তার যৌবন হারিয়ে ফেলেন এবং তার পুত্রদের মধ্যে যৌবন বিনিময়ের প্রস্তাব দেন। তার পুত্র পুরু তার পিতার জন্য তার যৌবন দান করেন, এবং যযাতি পুনরায় যৌবন লাভ করেন। পরে যযাতি তার পুত্র পুরুকে আশীর্বাদ করেন এবং তাকে রাজ্য প্রদান করেন। পুরুর বংশধররা পরবর্তীতে কুরুক্ষেত্রের রাজা হন। এই কাহিনি থেকে আমরা শিখি যে কামনা ও বাসনার পরিণতি কী হতে পারে এবং কিভাবে আত্মসংযম ও ত্যাগের মাধ্যমে প্রকৃত সুখ লাভ করা যায়।…
এই পডকাস্টে রাজা পুরূরবার পুত্রদের বংশধরের বিস্তৃত বর্ণনা আছে। পুরূরবা ছিলেন চন্দ্রবংশের একজন মহান রাজা। তার পুত্রদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন আয়ু। আয়ুর পুত্রদের মধ্যে পাঁচজন প্রধান পুত্র ছিলেন: নহুষ, কশ্যপ, যয়ন্ত, নীল এবং রজী। এই পুত্রদের মধ্যে নহুষ ছিলেন সবচেয়ে বিখ্যাত এবং তিনি পরবর্তীতে ইন্দ্রের আসন লাভ করেন। নহুষের পুত্র ছিলেন যযাতি, যিনি তার পুত্রদের মধ্যে পুরুর হাতে রাজত্ব অর্পণ করেন। পুরুর বংশধরদের মধ্যে অনেক মহাপুরুষ জন্মগ্রহণ করেন, যারা ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার পথে অগ্রসর হন। এই বংশের কাহিনী শ্রীমদ্ভাগবতে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা আমাদেরকে প্রাচীন ভারতের রাজবংশের ইতিহাস এবং তাদের ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক কার্যকলাপ সম্পর্কে জানায়।…
শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণের নবম স্কন্ধের ষোড়শ অধ্যায়ে ভগবান পরশুরামের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। পরশুরাম ঋষি জামদগ্নি ও রেণুকার পুত্র ছিলেন এবং অসাধারণ শক্তি ও পিতামাতার প্রতি ভক্তির জন্য পরিচিত ছিলেন। সহস্রবাহু রাজা কার্তবীর্য অর্জুনের দ্বারা তাঁর পিতার কামধেনু গরু চুরি হওয়ার পর, পরশুরাম ক্রুদ্ধ হয়ে কার্তবীর্য অর্জুনকে হত্যা করেন। প্রতিশোধ নিতে, কার্তবীর্য অর্জুনের পুত্ররা জামদগ্নিকে হত্যা করলে, পরশুরাম প্রতিজ্ঞা করেন যে তিনি পৃথিবী থেকে ক্ষত্রিয়দের নির্মূল করবেন এবং ২১ বার যুদ্ধ করে তাদের ধ্বংস করেন। প্রতিজ্ঞা পূর্ণ করার পর, তিনি একটি মহান যজ্ঞ করেন এবং পৃথিবী ঋষি কশ্যপকে দান করেন, এরপর মহেন্দ্র পর্বতে তপস্যা ও ধ্যানের জন্য অবসর গ্রহণ করেন। এই অধ্যায়টি কর্তব্য, প্রতিশোধ এবং ক্ষমতার চক্রাকার প্রকৃতি সম্পর্কে আলোচনা করে।…
শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের নবম স্কন্ধের পঞ্চদশ অধ্যায়ে মহর্ষি ঋচীক এবং তাঁর বংশধরদের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। এই অধ্যায়ে ঋচীক মুনির পুত্র জামদগ্ন্য ঋষি এবং তাঁর পুত্র পরশুরামের কাহিনী উল্লেখযোগ্য। ঋচীক মুনি তাঁর স্ত্রী সত্যবতীকে একটি বিশেষ যজ্ঞের মাধ্যমে পুত্র লাভের জন্য বরদান করেন। সত্যবতী দুই পুত্রের জন্ম দেন - জামদগ্ন্য ঋষি এবং বিশ্বামিত্র। জামদগ্ন্য ঋষির পুত্র পরশুরাম ছিলেন বিষ্ণুর অবতার। তিনি তাঁর পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিতে পৃথিবী থেকে ক্ষত্রিয়দের ২১ বার নির্মূল করেন। এই অধ্যায়ে ঋচীক মুনির তপস্যা, সত্যবতীর পুত্র লাভের কাহিনী এবং পরশুরামের বীরত্বপূর্ণ কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। এটি ভক্তদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, যা ধর্ম, তপস্যা এবং ন্যায়ের গুরুত্ব তুলে ধরে।…
শ্রীমদ্ভাগবতমের নবম স্কন্ধের চতুর্দশ অধ্যায়ে সোমদেবের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। তিনি তিনটি জগত জয় করার পর গর্বিত হয়ে ওঠেন এবং একটি মহাযজ্ঞ, রাজসূয়-যজ্ঞ, সম্পন্ন করেন। তবে, তার গর্ব তাকে বৃষপতির স্ত্রী তারা-কে অপহরণ করতে প্ররোচিত করে। এই অপহরণের ফলে দেবতাদের এবং ঋষিদের মধ্যে একটি বড় সংঘর্ষ ঘটে। অবশেষে, ব্রহ্মা দেবতা হস্তক্ষেপ করেন এবং সোমকে তারা-কে তার প্রকৃত স্বামীর কাছে ফিরিয়ে দিতে আদেশ করেন। এই অধ্যায়টি গর্বের পরিণতি এবং বিনয় ও অন্যদের প্রতি সম্মানের গুরুত্ব তুলে ধরে।https://youtu.be/Xq0h_QyG5WA?feature=shared…
ভগবত পুরাণের নবম স্কন্ধের ১৩তম অধ্যায়ে মহারাজ নিমির কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ নিমি ছিলেন মিথিলার রাজা এবং তিনি ছিলেন অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ ও প্রজাবৎসল। এই অধ্যায়ে নিমির রাজত্ব, তার ধর্মনিষ্ঠা এবং তার জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ নিমি ছিলেন অত্যন্ত ধর্মনিষ্ঠ এবং প্রজাবৎসল রাজা। তিনি সর্বদা ধর্মের পথে চলতেন এবং তার রাজ্যে ধর্মের প্রতিষ্ঠা ও প্রসার ঘটানোর জন্য নিরলস পরিশ্রম করতেন। নিমি রাজা হিসেবে তার প্রজাদের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান ছিলেন এবং তাদের কল্যাণের জন্য সবসময় সচেষ্ট থাকতেন। তিনি বিভিন্ন যজ্ঞ ও পূজা আয়োজন করতেন এবং ঋষি-মুনিদের সঙ্গ লাভ করতেন। তার ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতার জন্য তিনি প্রজাদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। মহারাজ নিমির এই ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতা তার রাজত্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে পূর্ণ করেছিল। মহারাজ নিমির জীবনে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে যা তার ধর্মনিষ্ঠা ও প্রজাবৎসলতার পরিচয় বহন করে। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উল্লেখ করা হলো: যজ্ঞ আয়োজন : মহারাজ নিমি একবার একটি বৃহৎ যজ্ঞ আয়োজন করেছিলেন। এই যজ্ঞে অংশগ্রহণের জন্য তিনি ঋষি বশিষ্ঠকে আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ঋষি বশিষ্ঠ তখন ইন্দ্রের যজ্ঞে ব্যস্ত ছিলেন এবং নিমির যজ্ঞে উপস্থিত হতে দেরি করেন। এই কারণে নিমি নিজেই যজ্ঞ শুরু করেন। ঋষি বশিষ্ঠের অভিশাপ : ঋষি বশিষ্ঠ যখন নিমির যজ্ঞে পৌঁছান, তখন তিনি নিমিকে অভিশাপ দেন যে, নিমির শরীর ধ্বংস হবে। নিমি পাল্টা অভিশাপ দেন যে, ঋষি বশিষ্ঠের শরীরও ধ্বংস হবে। এই অভিশাপের ফলে উভয়ের শরীর ধ্বংস হয়। নিমির পুনর্জন্ম : নিমির প্রজারা তার অভাব সহ্য করতে না পেরে দেবতাদের কাছে প্রার্থনা করেন। দেবতারা নিমির শরীরকে পুনরায় জীবিত করেন, কিন্তু নিমি শরীর গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। তিনি বায়ুরূপে থেকে প্রজাদের সেবা করতে চান। এই কারণে নিমির প্রজারা তাকে “বিদেহ” নামে অভিহিত করেন, যার অর্থ “শরীরহীন”। মহারাজ নিমির এই ঘটনাগুলি তার ধর্মনিষ্ঠা, প্রজাবৎসলতা এবং আত্মত্যাগের পরিচয় বহন করে।…
শ্রীমদ্ভাগবতম নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ১২-এর সংক্ষিপ্তসার: এই অধ্যায়ে রাজা রামচন্দ্রের বংশধরদের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। রামচন্দ্রের পুত্র কুশ এবং লব-এর বংশধরদের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এই অধ্যায়ে বিভিন্ন রাজাদের শাসনকাল, তাঁদের কীর্তি এবং তাঁদের বংশধরদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও, এই অধ্যায়ে বিভিন্ন রাজাদের ধর্মনিষ্ঠা, শৌর্য এবং প্রজাদের প্রতি তাঁদের ভালোবাসার কথা বর্ণিত হয়েছে।…
শ্রীমদ্ভাগবতম নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ১১-এর সংক্ষিপ্তসার: এই অধ্যায়ে রাজা রামচন্দ্রের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। রাজা রামচন্দ্র তাঁর পিতার আদেশে বনবাসে যান এবং সেখানে তিনি রাক্ষস রাবণকে বধ করেন। রাবণ বধের পর, রামচন্দ্র অযোধ্যায় ফিরে আসেন এবং রাজ্যাভিষেক করেন। এই অধ্যায়ে রামচন্দ্রের ধর্মনিষ্ঠা, শৌর্য এবং ভক্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও, তাঁর শাসনকালের সুবিচার ও প্রজাদের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কথা বর্ণিত হয়েছে। এই অধ্যায়টি রামচন্দ্রের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি তুলে ধরে এবং তাঁর আদর্শ জীবনযাপনের শিক্ষা দেয়।…
শ্রীমদ্ভাগবতের নবম স্কন্ধ দশম অধ্যায়ে শ্রী রামচন্দ্রের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। এই অধ্যায়ে রামচন্দ্রের জন্ম, তাঁর রাজ্যাভিষেক, বনবাস, সীতা হরণ এবং রাবণ বধের কাহিনী সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। রামচন্দ্র অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র। কৈকেয়ী, দশরথের এক রাণী, তাঁর পুত্র ভরতের জন্য রাজ্য চেয়েছিলেন এবং রামকে চৌদ্দ বছরের জন্য বনবাসে পাঠানোর দাবি করেন। রামচন্দ্র তাঁর পিতার আদেশ মেনে সীতা ও লক্ষ্মণকে নিয়ে বনবাসে যান। বনবাসের সময়, রাক্ষস রাবণ সীতাকে হরণ করেন। রামচন্দ্র, হনুমান ও বানর সেনার সাহায্যে রাবণকে পরাজিত করে সীতাকে উদ্ধার করেন এবং অযোধ্যায় ফিরে আসেন। এই কাহিনী শ্রীমদ্ভাগবতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা রামচন্দ্রের ধর্ম, ন্যায় ও কর্তব্যের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরে।…
مرحبًا بك في مشغل أف ام!
يقوم برنامج مشغل أف أم بمسح الويب للحصول على بودكاست عالية الجودة لتستمتع بها الآن. إنه أفضل تطبيق بودكاست ويعمل على أجهزة اندرويد والأيفون والويب. قم بالتسجيل لمزامنة الاشتراكات عبر الأجهزة.